ভোজন রসিকদের খাবারের তালিকায় প্রথমে থাকে গরু মাংস। মানব দেহের জন্য প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড, ভিটামিন ও খনিজ লবণ এতে বিদ্যমান। ভিটামিন বি-টুয়েভ, উচ্চমাত্রায় প্রোটিন, জিঙ্ক এবং আয়রণ সমৃদ্ধ হলেও চিকিৎসা বিজ্ঞানী এবং ডায়াটেশিয়ানরা গরুর মাংস থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারতীয় বংশদ্ভূত গবেষকের গবেষণালব্ধ পরামর্শগুলো এখানে তুলে ধরা হলো-
মধ্যে থাকা কার্নিটাইন রক্তনালিকাগুলোকে শক্ত করে দেয়। যা রক্ত চলাচলে বাধার সৃষ্টি করে এবং শরীরে নানা উপসর্গ বাড়িয়ে তোলে।
৪. উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা, কিংবা গাটে ব্যথার কারণও হতে পারে মাংসের মধ্যে থাকা টক্সিন। এছাড়া গরুর মাংস রান্না করতে তেল বেশি লাগায় দেহের ওজন বাড়ার মতো সমস্যা দেখা দেওয়ার অস্বাভাবিক কিছু নয়।
৫. দুধের জন্য অনেক গাভীকে হরমোন ইনজেকশন কিংবা অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়। ফলে মাংসের মাধ্যমে তা মানব দেহে চলে আসে এবং হরমোনের অস্বাভাবিকতার মতো সমস্যা তৈরি করে। এছাড়া সংক্রামিত গরুর মাংস খেলে মাথার বিভিন্ন কোষে তা সংক্রামিত হয়ে ম্যাড কাউ ডিজিজও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৬. দীর্ঘদিন ধরে গরুর মাংস খেলে, মাথার বিভিন্ন কোষে তা আয়রনের পরিমাণ বাড়িয়ে অ্যালজেইমারের প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া গর্ভবতী মহিলা, যাদের পূর্বেই হৃদরোগ সংক্রান্ত কোনো সমস্যা আছে, তাদের একেবারেই গরুর মাংস খাওয়া উচিৎ নয়।
Leave a Reply