"> দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো ছিল যাঁর জীবনের ব্রত দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো ছিল যাঁর জীবনের ব্রত – Live Channel
  1. [email protected] : admi2019 :
বৃহস্পতিবার, ১১ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:১২ অপরাহ্ন

দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো ছিল যাঁর জীবনের ব্রত

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০১৯
  • ৯৯১ বার পঠিত

`অসমাপ্ত আত্মজীবনী’-তে শেখ মুজিবুর রহমান লিখেছেন, ‘আমার জন্ম হয় ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ তারিখে। আমার আব্বার নাম শেখ লুৎফর রহমান। আমার ছোট দাদা খান সাহেব শেখ আব্দুর রশিদ একটা এমই স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। আমাদের অঞ্চলের মধ্যে সেকালে এই একটা মাত্র ইংরেজি স্কুল ছিল, পরে এটা হাই স্কুল হয়, সেটি আজও আছে।

আমি তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত এই স্কুলে লেখাপড়ার পর আমার আব্বার কাছে চলে যাই এবং চতুর্থ শ্রেণি গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে ভর্তি হই। আমার মায়ের নাম সায়েরা খাতুন। তিনি কোনোদিন আমার আব্বার শহরে থাকতেন না। তিনি সমস্ত সম্পত্তি দেখাশোনা করতেন আর বলতেন, আমার বাবা আমাকে সম্পত্তি দিয়ে গেছেন, যাতে তার বাড়িতে আমি থাকি। শহরে চলে গেলে ঘরে আলো জ্বলবে না, বাবা অভিশাপ দেবে।’

`অসমাপ্ত আত্মজীবনী’-তে শেখ মুজিবুর রহমান লিখেছেন, ‘আমার জন্ম হয় ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ তারিখে। আমার আব্বার নাম শেখ লুৎফর রহমান। আমার ছোট দাদা খান সাহেব শেখ আব্দুর রশিদ একটা এমই স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। আমাদের অঞ্চলের মধ্যে সেকালে এই একটা মাত্র ইংরেজি স্কুল ছিল, পরে এটা হাই স্কুল হয়, সেটি আজও আছে।

আমি তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত এই স্কুলে লেখাপড়ার পর আমার আব্বার কাছে চলে যাই এবং চতুর্থ শ্রেণি গোপালগঞ্জ পাবলিক স্কুলে ভর্তি হই। আমার মায়ের নাম সায়েরা খাতুন। তিনি কোনোদিন আমার আব্বার শহরে থাকতেন না। তিনি সমস্ত সম্পত্তি দেখাশোনা করতেন আর বলতেন, আমার বাবা আমাকে সম্পত্তি দিয়ে গেছেন, যাতে তার বাড়িতে আমি থাকি। শহরে চলে গেলে ঘরে আলো জ্বলবে না, বাবা অভিশাপ দেবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..